Sunday, 07 September, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110 সর্বাধুনিক মেশিনে রোগ নির্নন ও বিশেষজ্ঞ ডক্টর চেম্বার।। ফেনী ল্যাব সিটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার।। এস এস কে রোড়, ফেনী।। 01711375108/ 01815507975

পাবনায় ইটভাটা দখল করে অবৈধভাবে নাম পরিবর্তনের অভিযোগ

সাবদুল সরকার

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি- প্রতিনিধি

পাবনার সদর উপজেলায় একটি ইটভাটার মালিকানা পরিবর্তন করার অভিযোগ উঠেছে।

মেসার্স এস.ওয়াই.বি.ব্রিকস নাম করনে ভাটা চলছিল এইভাটার মালিকের নাম ছিলো বাশার হোসেন।বর্তমানে এস.ওয়াই. ব্রিকস নামে চালাচ্ছে দখলকারী ইউসুফ। ইটভাটার অবস্থান সদর উপজেলার দোগাছি ইউনিয়নের মুনিবপুর এলাকায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউসুফ বিদেশ করেছে দীর্ঘদিন ধরে, তিনি বিদেশ থেকে এসে প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর দ্বিতীয় বিবাহ করেন।এখানেই শুরু হয় পারিবারিক কলোহ,পারিবারিক দ্বন্ধের কারণে ছেলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হাতিয়ে নেয় দ্বিতীয় স্ত্রীর কথানুযায়ী ইউসুফ আলী।বর্তমানে ভাটার নাম রাখা হয়েছে মেসার্স এস.ওয়াই ব্রিকস।সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, এস.ওয়াই.বি. ব্রিকসের প্রকৃত মালিক পাবনার দোগাছী ইউনিয়নের ইউসুফ প্রামানিকের প্রথমপক্ষের ছেলে বাশার হোসেন।

ভাটা দখলকারী ইউসুফ আলী কে মুঠোফোনে কল তিনি বলেন,আমি দীর্ঘদিন বিদেশ ছিলাম।এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর লাইসেন্স আমার ছেলে বাশারের নামে করেছিলাম।এখন আমি দেশে আসছি তাই ছেলের কাছ থেকে নিয়েছি।ট্রেড লাইসেন্স এর মালিকা পরিবর্তন করতে কি কি করনীয় এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেন নাই?

মেসার্স এস.ওয়াই.ব্রিকসের ম্যানেজার বলেন, ভাটাটি আগে থেকেই সবাইকে ম্যানেজ করে চলে আসছি।এ বিষয়ে ভুক্তভোগী সঠিক বিচার পাওয়ার আশায় পাবনা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন দেন।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত